ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কাটাছেঁড়া বা শল্যচিকিৎসার পর ঘা শুকাতে সাহায্য করে। বেশিভাগ ডাক্তার বলেন ভিটামিন “সি” জাতিয় খাদ্য খেতে। বেশিরভাগ ফলেই থাকে থাকে ভিটামিন “সি”। গবেষণা করে দেখা গিয়েছে একজন পূর্ণবয়স্ক নারীদের ৭৫ মিলিগ্রাম এবং পুরুষদের ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন “সি” শরীরে প্রয়োজন।

কমলাঃ একটা কমলায় প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন “সি” থাকে। কমলার রস এবং খোসা ত্বকে উজ্জ্বল করে ।আলসারের মতোন রোগ দূর করে। হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে বলে ত্বকের সজীবতা বজায় রাখে।
পেপেঃ পাকা পেঁপেতে প্রায় ৫০ মিলিগ্রাম ভিটামিন “সি” থাকে। পেঁপে খেলে তাড়াতাড়ি হজম শক্তি বাড়ায়। ক্যান্সারে ঝুকি কমায়। কাঁচা পেঁপের আঠা বীজ কৃমিনাশক। কাঁচা পেঁপের আঠা চিনি বা বাতাসার সাথে মিশিয়ে খেলে অর্শ জন্ডিস সহ লিভারের নানা রোগ ভালো হয়ে যাবে।
পেয়ারাঃ ৫০ গ্রাম পেয়ারাতে প্রায় ১২০ মিলিগ্রাম ভিটামিন “সি” থাকে। পেয়ারা মুখের স্বাদ পাল্টায়, মুখে রুচি আনে।এটি ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আনারসঃ ১০০গ্রাম আনারসে ভিটামিন “সি” এর পরিমান প্রায় ৫৭ মিলিগ্রাম। আনারস ওজন কমাতে সাহায্য করে। বাতের সমস্যা কমায়।আমাদের ক্যান্সারে হাত থেকে রক্ষা করে এই উপদানটি।